একদিকে আত্মসম্মানের কথা, অন্যদিকে সামাজিক চাপে পড়ে অনির্বাণের থেকে পুরস্কার! রাই কি পুরস্কার নেবে?

স্রোতের বিয়ে নিয়ে সার্থক খুবই বিরক্ত। সে স্রোতের সঙ্গে আরও খারাপ ব্যবহার করছে। উজ্জ্বলবাবু দেখছেন যে সার্থক স্রোতের সঙ্গে সৌভিকের বিয়ে মেনে নিতে পারছে না। জি বাংলার ধারাবাহিক ‘মিঠিঝোরা’য় এই উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি দেখানো হচ্ছে।

মিঠিঝোরা আজকের পর্ব ২৩শে সেপ্টেম্বর ( Mithijhora Today Episode 23th September )

স্রোতের ভবিষ্যৎ নিয়ে পরিবারে দ্বিমত চলছে। সার্থকের মতে, স্রোতের এই মুহূর্তে বিয়ে করার কোনো কারণ নেই। সে চায় স্রোত তার শিক্ষা ও কর্মজীবনের দিকে মনোনিবেশ করুক। অন্যদিকে, উজ্জ্বলবাবু মনে করেন, স্রোতের দুই দিদির বিয়ে হয়ে গেছে এবং এখন স্রোতকেও বিয়ে দিয়ে মাকে নিশ্চিন্ত করা উচিত।

রাইয়ের জীবনের স্বপ্নের দিন এসেছে। ‘সেরা কর্মচারী’ হিসেবে পুরস্কার নিতে সে অফিসে এসেছে। অফিসে তার জনপ্রিয়তা অসীম। বাড়ির সবাইও তার সুখের মুহূর্তে উপস্থিত। অনির্বাণও এসেছে। দূর থেকে সে রাইয়ের দিকে তাকিয়ে থাকে। মনে মনে ভাবে, এটাই তার শেষ সুযোগ।

তারপর ঘটনাক্রমে অনির্বাণ জানতে পারে সে যে দুজনকে সম্বর্ধনা দেওয়া হবে তাদের মধ্যে একজন রাই। অনেকদিন পর রাইকে এত কাছ থেকে দেখতে পাবে সে। এর থেকে ভাল আর কীই বা হতে পারে। সেরা কর্মচারীর তালিকায় রাইপূর্ণা মুখার্জির নাম দেখে যারপরনাই খুশি হয় অনির্বাণ।

আরও পড়ুন : অহনার আসল চেহারা দেখে অনিকেত হতবাক হয়ে গেল। এবার সে কি শ্যামলীর কাছে ফিরে যাবে?

অনির্বাণের আজকের অনুষ্ঠানে আসার সম্ভাবনা নিয়ে স্রোত চিন্তিত। রাই যদি এই খবর পায়, তাহলে সে হয়তো অনুষ্ঠানের মাঝেই মন খারাপ করে বাড়ি চলে যেতে চাইবে। অন্যদিকে, নীলু অনেক চেষ্টা করে শৌর্যকে পার্টিতে আনতে পেরেছে। পরিবারকে একসঙ্গে দেখে রাই খুশি হলেও, অনির্বাণের উপস্থিতি আবারও তাদের মধ্যে দ্বন্দ্বের সূত্রপাত করতে পারে। এই পরিস্থিতির পরিণতি কী হবে, তা জানতে হলে পরের পর্ব দেখতে হবে।

Leave a Comment